, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বরিশালে শিক্ষার নামে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”! শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ! ফুলের তোড়া থেকে শুরু, টিভি-ল্যাপটপে শেষ – নুরুল ইসলাম আবারো জিলা স্কুলের হিরো! এতিমদের সাথে ‘বরিশাল বাণী’ পরিবারের নৈশভোজ বরিশাল বিভাগীয় জাদুঘরে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বরিশাল সদর হাসপাতাল! “চিকিৎসা নাই, সিকিউরিটি নাই, শুধু চোরের ডাক্তারখানা!” কাশীপুরে বাবার নামে ছেলের ‘প্রেমকাহিনি’তে রক্ত গরম!ব্যবসায়ীর দোকানে হামলা, টাকা উধাও! বরিশালে “ধর্ষণ-ভিডিও ইন্ডাস্ট্রি”র নতুন নায়িকা মীম! বরিশালে মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত নলছিটিতে প্রেসক্লাব ভবনে চাঁদাবাজদের দাপট! বরিশাল সিটিতে দাওয়াতে ইসলামীর বৃহত্তর জশ‌নে জুলুস 
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

বরিশালে শিক্ষার নামে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”! শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ!

  • প্রকাশের সময় : ৪ ঘন্টা আগে
  • ২৪ পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক।। বরিশাল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল এখন জেলার সবচেয়ে আলোচিত নাম। দাপ্তরিক চেয়ারকে তিনি যেন ব্যক্তিগত সম্পদের গদি বানিয়ে ফেলেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণ থেকে শুরু করে টেন্ডার, বিল,কোথায় নেই তার কমিশনের হাতছানি!

জনশ্রুতি আছে, বরিশালের শিক্ষা খাতে যদি ১০ টাকার কাজ হয়, তার মধ্যে ৪ টাকা যায় শহিদুলের “প্রকৌশল খরচে”। ঠিকাদাররা অভিযোগ করছেন, কাজ পেতে হলে প্রথমেই দিতে হয় মোটা অংকের “এন্ট্রি ফি”। আর কাজ শেষ হলে বিল ছাড়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয় নতুন “ইঞ্জিনিয়ারিং ফর্মুলা”,অর্থাৎ ঘুষের পরিমাণ!

২০২৪ সালে সদ্য অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক সভায়ও দেখা গেল ভিন্ন চিত্র।তখন সভার নামে আসলে চলেছে টেন্ডার ভাগাভাগি আর কমিশন নির্ধারণের মহড়া। কাগজে-কলমে সভার এজেন্ডা বঙ্গবন্ধু, শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী আর শোক দিবস। কিন্তু ভেতরে? সবাই ব্যস্ত ছিলেন “কে কতটা শেয়ার পাবে” সেই অঙ্ক কষায়!

স্থানীয়রা বলছেন, শিক্ষার নামে বরিশালে চলছে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্ররা বই-খাতা না পেয়ে হাহাকার করছে, কিন্তু শহিদুলের কার্যালয়ে কেবল বিলাসী আসবাব আর কাগজে কোটি কোটি টাকার কাজের হিসাব।

প্রশ্ন উঠেছে,শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কি উন্নয়ন করছে, নাকি শহিদুল সাহেবের ব্যাংক ব্যালান্স উন্নয়ন করছে?

বরিশালের মানুষ এখন একটাই স্লোগান তুলেছেন:শহিদুলের ইঞ্জিনিয়ারিং বন্ধ করো-শিক্ষাকে বাঁচাও!”

জনপ্রিয়

বরিশালে শিক্ষার নামে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”! শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ!

বরিশালে শিক্ষার নামে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”! শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ!

প্রকাশের সময় : ৪ ঘন্টা আগে

নিজস্ব প্রতিবেদক।। বরিশাল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল এখন জেলার সবচেয়ে আলোচিত নাম। দাপ্তরিক চেয়ারকে তিনি যেন ব্যক্তিগত সম্পদের গদি বানিয়ে ফেলেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণ থেকে শুরু করে টেন্ডার, বিল,কোথায় নেই তার কমিশনের হাতছানি!

জনশ্রুতি আছে, বরিশালের শিক্ষা খাতে যদি ১০ টাকার কাজ হয়, তার মধ্যে ৪ টাকা যায় শহিদুলের “প্রকৌশল খরচে”। ঠিকাদাররা অভিযোগ করছেন, কাজ পেতে হলে প্রথমেই দিতে হয় মোটা অংকের “এন্ট্রি ফি”। আর কাজ শেষ হলে বিল ছাড়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয় নতুন “ইঞ্জিনিয়ারিং ফর্মুলা”,অর্থাৎ ঘুষের পরিমাণ!

২০২৪ সালে সদ্য অনুষ্ঠিত প্রস্তুতিমূলক সভায়ও দেখা গেল ভিন্ন চিত্র।তখন সভার নামে আসলে চলেছে টেন্ডার ভাগাভাগি আর কমিশন নির্ধারণের মহড়া। কাগজে-কলমে সভার এজেন্ডা বঙ্গবন্ধু, শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী আর শোক দিবস। কিন্তু ভেতরে? সবাই ব্যস্ত ছিলেন “কে কতটা শেয়ার পাবে” সেই অঙ্ক কষায়!

স্থানীয়রা বলছেন, শিক্ষার নামে বরিশালে চলছে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্ররা বই-খাতা না পেয়ে হাহাকার করছে, কিন্তু শহিদুলের কার্যালয়ে কেবল বিলাসী আসবাব আর কাগজে কোটি কোটি টাকার কাজের হিসাব।

প্রশ্ন উঠেছে,শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কি উন্নয়ন করছে, নাকি শহিদুল সাহেবের ব্যাংক ব্যালান্স উন্নয়ন করছে?

বরিশালের মানুষ এখন একটাই স্লোগান তুলেছেন:শহিদুলের ইঞ্জিনিয়ারিং বন্ধ করো-শিক্ষাকে বাঁচাও!”