নিজস্ব প্রতিবেদক।।বরিশাল সদর রোডের প্রেসক্লাব গলিতে এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু এক ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিসেপশনিস্ট বর্ষা আক্তার মীম।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে তিনি দাবি করেছেন,নিজেকে নাকি দুই দফায় ধর্ষণ করা হয়েছে! শহরজুড়ে হৈচৈ পড়ে গেছে, কিন্তু তদন্তের সুতো ধরতেই যেন বেরিয়ে আসছে একের পর এক চমকপ্রদ তথ্য।
মীম নিজেকে একজন সাংবাদিকের স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিলেও জানা গেছে,তিনি আসলে “দ্বিতীয় কিস্তির স্ত্রী”।গল্প শোনা যাচ্ছে, ফাঁদ পেতে বিয়ে করে এখন ব্যবসা বাড়াচ্ছেন। এর আগেও নাকি এক সরকারি কর্মকর্তাকে হোটেল শামসে ফাঁদে ফেলে আড়াই লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কাহিনী শহরে ছড়িয়ে আছে। বেচারা মান বাঁচাতে টাকা দিয়ে চুপচাপ সটকে পড়েছিলেন।
এইবার নিশানায় ল্যাব স্টার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের শেয়ারহোল্ডার বাবুল আর তার বন্ধু মহিবুল্লাহ। ভিডিও ছেড়ে দিলেন, অভিযোগ ছুড়লেন,কিন্তু থানায় একটা জিডিও করলেন না! কারণ? অভিযোগ অনুযায়ী, আইন নয়,ব্ল্যাকমেইলই হচ্ছে আসল খেলা।
মহিবুল্লাহর সঙ্গে কোনো ফোনালাপ নেই, দেখা-সাক্ষাৎ নেই, এমনকি ফেসবুকে ফলোও নেই,তবু তাকে ধর্ষক বানিয়ে ভাইরাল ভিডিও। মহিবুল্লাহর মন্তব্য, “মিথ্যা অভিযোগের ফাঁদে ফেলে টাকা তুলতে চাইছে ওরা। প্রশাসন চাইলে পুরো সিন্ডিকেট বের হয়ে আসবে।”
এদিকে ল্যাব স্টারের ম্যানেজার রমেন সমাদ্দারও খোলাসা করেছেন,আমাদের সিসিটিভি ক্যামেরাই সাক্ষী, ভেতরে কিছু ঘটেনি।”
সবচেয়ে রঙিন চরিত্র বাবুল,ধর্ষণের অভিযুক্ত হয়ে এখন দৌড়ঝাঁপ করছেন চারদিকে, যেন “শাক দিয়ে মাছ ঢাকার জাতীয় চ্যাম্পিয়ন”!
আগামী পর্বে,বাবুলকে ঘিরে “ধর্ষণ কেলেঙ্কারির মহা-গোপন” ফাঁস! চোখ রাখুন, মিস করলে পিছিয়ে পড়বেন…