, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বরিশালে শিক্ষার নামে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”! শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ! ফুলের তোড়া থেকে শুরু, টিভি-ল্যাপটপে শেষ – নুরুল ইসলাম আবারো জিলা স্কুলের হিরো! এতিমদের সাথে ‘বরিশাল বাণী’ পরিবারের নৈশভোজ বরিশাল বিভাগীয় জাদুঘরে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বরিশাল সদর হাসপাতাল! “চিকিৎসা নাই, সিকিউরিটি নাই, শুধু চোরের ডাক্তারখানা!” কাশীপুরে বাবার নামে ছেলের ‘প্রেমকাহিনি’তে রক্ত গরম!ব্যবসায়ীর দোকানে হামলা, টাকা উধাও! বরিশালে “ধর্ষণ-ভিডিও ইন্ডাস্ট্রি”র নতুন নায়িকা মীম! বরিশালে মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত নলছিটিতে প্রেসক্লাব ভবনে চাঁদাবাজদের দাপট! বরিশাল সিটিতে দাওয়াতে ইসলামীর বৃহত্তর জশ‌নে জুলুস 
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

“সাংবাদিক পেটানো আর বাইক পোড়ানো মামলায় পাঁচ মাস: আসামি গায়েব, পুলিশ নাকি পকেট ব্যস্ত?”

  • প্রকাশের সময় : ০১:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
  • ৫১ পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক।। বরিশালে আদালত পাড়ায় সাংবাদিকদের ওপর হামলার মামলার পাঁচ মাস পার। মামলা আছে, বাদী আছে, আসামির নাম আছে, এমনকি আহত সাংবাদিক এখনো কষ্টে হাঁটেন,শুধু নেই আসামি ধরা।

মজার ব্যাপার হলো, এ মামলার আসামিরা গায়েব হয়ে যায় না, বরং দিব্যি শহরে ঘোরাঘুরি করে, রাজনৈতিক সভায় হাততালি দেয়, চায়ের দোকানে আড্ডা জমায়। কিন্তু পুলিশের চোখে তারা অদৃশ্য।কী আশ্চর্য! সাংবাদিক মারলে আসামি মিলিয়ে যায় অদৃশ্য পেশীশক্তির নাটকে!

পুলিশ কমিশনার নির্দেশ দেন, মামলা হবে, আসামি ধরা হবে। কিন্তু বাস্তব চিত্রটা এরকম,আসামিরা পুলিশের পকেটের ভেতর ঢুকে থাকে। যেনো তারা জাদুর খেলা করছে,বেরিয়ে এলো মিছিল থেকে, আবার মিলিয়ে গেলো থানার আড়ালে!

রিপোর্টার্স ইউনিটির সেক্রেটারী খালিদ সাইফুল্লাহ হতাশ গলায় বললেন, “এই মামলার কোনো ভবিষ্যৎ দেখছি না। মনে হচ্ছে পুলিশই তাদের আশ্রয় দিচ্ছে।”এমন বক্তব্য শুনে জনমনে প্রশ্ন,তাহলে আইন কি পুলিশের হাতে, নাকি অদৃশ্য পেশীশক্তির পেছনে?

আর বিএনপি নেতাদের নাটকীয়তা দেখার মতো। বললেন, “আমরা দায় নেব না।” অথচ আহত সাংবাদিকদের হাসপাতালে গিয়ে দেখালেন সহানুভূতি। আসামি আড়ালে, দায় ঝেড়ে ফেলা হলো, শুধু নাটকের মঞ্চটা পাল্টে গেল।

সব মিলিয়ে এ যেনো এক অসমাপ্ত নাটক,যেখানে সাংবাদিকরা দর্শক, পুলিশ মঞ্চ ব্যবস্থাপক, আর আসামিরা অভিনয় করছে অদৃশ্য চরিত্রে।

জনপ্রিয়

বরিশালে শিক্ষার নামে “দুর্নীতির ইঞ্জিনিয়ারিং”! শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ!

“সাংবাদিক পেটানো আর বাইক পোড়ানো মামলায় পাঁচ মাস: আসামি গায়েব, পুলিশ নাকি পকেট ব্যস্ত?”

প্রকাশের সময় : ০১:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক।। বরিশালে আদালত পাড়ায় সাংবাদিকদের ওপর হামলার মামলার পাঁচ মাস পার। মামলা আছে, বাদী আছে, আসামির নাম আছে, এমনকি আহত সাংবাদিক এখনো কষ্টে হাঁটেন,শুধু নেই আসামি ধরা।

মজার ব্যাপার হলো, এ মামলার আসামিরা গায়েব হয়ে যায় না, বরং দিব্যি শহরে ঘোরাঘুরি করে, রাজনৈতিক সভায় হাততালি দেয়, চায়ের দোকানে আড্ডা জমায়। কিন্তু পুলিশের চোখে তারা অদৃশ্য।কী আশ্চর্য! সাংবাদিক মারলে আসামি মিলিয়ে যায় অদৃশ্য পেশীশক্তির নাটকে!

পুলিশ কমিশনার নির্দেশ দেন, মামলা হবে, আসামি ধরা হবে। কিন্তু বাস্তব চিত্রটা এরকম,আসামিরা পুলিশের পকেটের ভেতর ঢুকে থাকে। যেনো তারা জাদুর খেলা করছে,বেরিয়ে এলো মিছিল থেকে, আবার মিলিয়ে গেলো থানার আড়ালে!

রিপোর্টার্স ইউনিটির সেক্রেটারী খালিদ সাইফুল্লাহ হতাশ গলায় বললেন, “এই মামলার কোনো ভবিষ্যৎ দেখছি না। মনে হচ্ছে পুলিশই তাদের আশ্রয় দিচ্ছে।”এমন বক্তব্য শুনে জনমনে প্রশ্ন,তাহলে আইন কি পুলিশের হাতে, নাকি অদৃশ্য পেশীশক্তির পেছনে?

আর বিএনপি নেতাদের নাটকীয়তা দেখার মতো। বললেন, “আমরা দায় নেব না।” অথচ আহত সাংবাদিকদের হাসপাতালে গিয়ে দেখালেন সহানুভূতি। আসামি আড়ালে, দায় ঝেড়ে ফেলা হলো, শুধু নাটকের মঞ্চটা পাল্টে গেল।

সব মিলিয়ে এ যেনো এক অসমাপ্ত নাটক,যেখানে সাংবাদিকরা দর্শক, পুলিশ মঞ্চ ব্যবস্থাপক, আর আসামিরা অভিনয় করছে অদৃশ্য চরিত্রে।