, বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ক্যানসার মানুষের শরীরের থেকেও বেশি মানুষের চিন্তাভাবনায় ৫ই আগস্ট দ্বিতীয় স্বাধীনতা দিবস: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান স্মরণে জাতীয় যুব পরিষদের সভাপতি নিক্সনের বিবৃতি সুপ্রিম কোর্টে অস্ত্রসহ প্রবেশ: একজনকে মুচলেকায় মুক্তি, অপরজন এখনো আটক কোরআন-সুন্নাহভিত্তিক শাসনেই জাতির মুক্তি –মাওলানা আবদুল জব্বার এডভোকেট আবুল কালাম শাহীন বরিশাল রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সেক্রেটারি নির্বাচিত! ২নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের শুভেচ্ছা বরিশালে তাৎক্ষণিক রাস্তা মেরামতঃ প্রশংসা কুড়ালেন দুই সাংবাদিক বিএনপির রাজনীতি: আদর্শ নয়, এখন পীরতন্ত্রই বাস্তবতা চাঁদার টাকায় পড়ালেখা, এখন বিলাসিতায় অভ্যস্ত!— হতবাক এলাকাবাসী এতিম ভাতিজিদের সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগে ছোট চাচার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ইমপিরিয়াল হাসপাতালের সামনে ড্রেনে পড়ে নিখোঁজ এক নারী, এখনো উদ্ধার সম্ভব হয়নি
বিজ্ঞাপন :
সকল জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে

ক্যানসার মানুষের শরীরের থেকেও বেশি মানুষের চিন্তাভাবনায়

  • প্রকাশের সময় : ০৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫
  • ৫০ পড়া হয়েছে

 জয়দেব বেরা।।[অতিথি অধ্যাপক, লেখক,সমাজকর্মী এবং সমাজ-মনোবিশ্লেষক ]

আমরা জানি ক্যানসার হল মূলত এক মারণ ব্যাধি।এটি এমন একধরনের জটিল  রোগ,যা ব্যক্তির জীবনকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে ব্যক্তির শরীর ঠিক থাকেনা,নানান সমস্যায় তাকে ভুগতে হয়।অবশেষে হয়তো তার মৃত্যুও হতে পারে।এই ক্যানসারের কথা আমরা কম-বেশি সবাই জানি।এটা হল ব্যক্তির শারীরিক ক্যানসার।তবে এই ক্যানসার কেবল যার হয় তারই ক্ষতি হয়।সমাজের কোনও ক্ষতি হয়না।সমাজের কোনও অকল্যাণ হয়না।

কিন্তু আমার আলোচনার বিষয় হল একটু ভিন্ন ধরনের।সেটি হল সামাজিক-মানসিক ক্যানসার নিয়ে,যা শারীরিক ক্যানসারের থেকেও বেশি ভয়াবহ।বর্তমান সময়ে গণমাধ্যম দেখলেই প্রথমে যে খবরগুলো দেখতে পাই তা হল-ধর্ষণ,খুন,রাজনৈতিক হিংসা,পাচার,দুর্নীতি,

জাতি-ধর্মীয় বিভেদ,দারিদ্র ও বেকারত্বকে কেন্দ্র করে আত্মহত্যা,বাল্য বিবাহ,পরকীয়া,নারী নির্যাতন প্রভৃতি।এইগুলো হল সামাজিক সমস্যা বা ব্যাধি যা একজন মানুষের সামাজিক-মানসিক চিন্তাভাবনাকে আক্রান্ত করে।এর ফলে মানুষের চিন্তাভাবনায় ক্যানসার দেখা যায়।অর্থাৎ গণমাধ্যমে দেখলেই এখন যে খবরগুলো বেশি বেশি করে দেখতে পাই তা হল- একজন বাবা তার মেয়েকে ধর্ষণ করছে,একজন ভাই তার নিজের ভাইকে খুন করছে,একজন স্ত্রী তার স্বামীকে খুন করছে আবার একজন স্বামী তার স্ত্রীকে খুন করছে, একজন স্বামী তার স্ত্রীকে চাকরি করতে দেবে না বলে তার হাত কেটে নিচ্ছে, একজন শিক্ষক তার শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করছে, একজন দলিত মানুষকে আজও নিম্নবর্গীয় করে রাখা হয়েছে,একজন বাবা-মা তার মেয়েকে শিক্ষার আলো না দিয়ে তাকে বোঝা ভেবে বাল্য বিবাহ দিয়ে দিচ্ছে,একজন প্রেমিক তার প্রিয় প্রেমিকাকেও ধর্ষণ করছে,বাড়ছে যৌন হেনস্থা এবং যৌনতাকে নিয়ে হুমকি ও ব্ল্যাকমেইল,একজন ছেলে তার বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে অত্যাচার করছে,সাম্প্রদায়িকতাকে কেন্দ্র করে চলছে রাজনৈতিক হিংসা ও ধর্মীয় দ্বন্দ্ব,চলছে নারী নির্যাতন,পরকীয়া প্রভৃতি।এই সবই কিন্তু মানুষের নেতিবাচক চিন্তাভাবনার ফলাফল।অর্থাৎ সামাজিক সমস্যাগুলো মানুষের মানসিক চিন্তাভাবনাকে এতটাই গ্রাস করেছে যে মানুষের চিন্তাভাবনাগুলো এখন ক্যানসারের মতো নেতিবাচক হয়েগেছে।

শরীরে ক্যানসার হলে একজন মানুষ হয়তো মারা যেতে পারে কিন্তু সমাজের কোনও ক্ষতি কিন্তু হবে না।তবে মানুষের সামাজিক-মানসিক চিন্তাভাবনায় ক্যানসার হলে একজন ব্যক্তি কেবল নয় পুরো সমাজটাই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।সমাজ এবং সমাজের একক মানুষের ইতিবাচক চিন্তাভাবনাগুলো আজ কোথায় গিয়েছে বলতে পারেন?যেখানে একজন মেয়ে তার নিজের বাবার কাছেও নিরাপত্তা পাচ্ছে না।যে বাবাকে ভগবানের চোখে দেখা হয়।যদিও সবাই সমান নয়।একজন ছেলে বৃদ্ধ বাবা-মাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে,একজন শিক্ষার্থী তার প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও নিরাপত্তার অভাব বোধ করছে।হাসপাতালে হচ্ছে পাচার ও ধর্ষণ এবং চলছে বিপুল দুর্নীতি।আইনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও চলছে দুর্নীতি ও ধর্ষণ।যে আইনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মানুষকে সঠিক সুবিচার দিতে শেখায়,নিরাপত্তা দিতে শেখায়।মানুষ আজ কোথায় যাবে বলুনতো তো?শিক্ষা-স্বাস্থ্য-ধর্মীয়-আইনি- রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান এমনকি নিজের বাড়িতেও নিরাপত্তার অভাব।কেবল নিরাপত্তা নয় বিশেষ করে অভাব মানুষের মূল্যবোধের,অভাব মানুষের সততা ও ইতিবাচক চিন্তাভাবনার।বর্তমান সময়ে মানুষের সামাজিক ও মানসিক ইতিবাচক চিন্তাভাবনাগুলো অবক্ষয় হতে শুরু করেছে,হারিয়ে যাচ্ছে মানবিক মূল্যবোধও।যার ফলে বাড়ছে সামাজিক ও মানসিক ব্যাধি তথা সামাজিক ও মানসিক ক্যানসার।মানুষের শরীরের পাশাপাশি মানুষের সামাজিক-মানসিক চিন্তাভাবনায় বেশি ক্যানসার হচ্ছে তাই হয়তো বৃদ্ধি পাচ্ছে এত অপরাধ,এত সামাজিক ও মানসিক সমস্যা।শারীরিক ক্যানসার একজন মানুষের জীবন নিতে পারে,কিন্তু মানুষের চিন্তাভাবনায় ক্যানসার হলে সমগ্র সমাজই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

তাই আমাদেরকেই সামাজিক ডাক্তার হয়ে মানুষের এই সামাজিক ও মানসিক তথা চিন্তাভাবনায় আক্রান্ত ক্যানসারকে দূরীকরণ করতে হবে।তার জন্য চাই সঠিক কাউন্সেলিং,গাইডেন্স, সচেতনমূলক সেমিনার,ক্যাম্প এবং আইনি কঠোরতা।সমাজকর্মী,মনস্তাত্ত্বিক, সমাজতাত্ত্বিক তথা সমাজবিজ্ঞানী,রাজনীতিবিদ, প্রশাসন সহ সমাজের সমস্ত মানুষকে এর দায়িত্ব নিতে হবে।কারণ সমাজের প্রতি সবার একটা দায়িত্ব রয়েছে।সবার লক্ষ্য হবে অভিন্ন তা হল-মানুষের মধ্যে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা গড়ে তোলা,মানুষের মূল্যবোধ বৃদ্ধি করা।সর্বোপরি মানুষকে সংস্কৃতিবান ও সামাজিক করে তোলা।পাশাপাশি চাই সাংবিধানিকভাবে কঠোর আইনি উদ্যোগ নেওয়া।সমাজকে সুস্থ রাখতে হলে মানুষের চিন্তাভাবনাকে আগে সুস্থ করতে হবে।তবেই সমাজ সুস্থ ও সুন্দরভাবে এগিয়ে চলবে তার নিজের ছন্দে।তবেই সমাজের একক হিসাবে মানুষও ভালো থাকবে,ভালো থাকবে মানুষের চিন্তাভাবনা তথা মন।

ভারতবর্ষ,পূর্ব মেদিনীপুর

ক্যানসার মানুষের শরীরের থেকেও বেশি মানুষের চিন্তাভাবনায়

ক্যানসার মানুষের শরীরের থেকেও বেশি মানুষের চিন্তাভাবনায়

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫

 জয়দেব বেরা।।[অতিথি অধ্যাপক, লেখক,সমাজকর্মী এবং সমাজ-মনোবিশ্লেষক ]

আমরা জানি ক্যানসার হল মূলত এক মারণ ব্যাধি।এটি এমন একধরনের জটিল  রোগ,যা ব্যক্তির জীবনকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে ব্যক্তির শরীর ঠিক থাকেনা,নানান সমস্যায় তাকে ভুগতে হয়।অবশেষে হয়তো তার মৃত্যুও হতে পারে।এই ক্যানসারের কথা আমরা কম-বেশি সবাই জানি।এটা হল ব্যক্তির শারীরিক ক্যানসার।তবে এই ক্যানসার কেবল যার হয় তারই ক্ষতি হয়।সমাজের কোনও ক্ষতি হয়না।সমাজের কোনও অকল্যাণ হয়না।

কিন্তু আমার আলোচনার বিষয় হল একটু ভিন্ন ধরনের।সেটি হল সামাজিক-মানসিক ক্যানসার নিয়ে,যা শারীরিক ক্যানসারের থেকেও বেশি ভয়াবহ।বর্তমান সময়ে গণমাধ্যম দেখলেই প্রথমে যে খবরগুলো দেখতে পাই তা হল-ধর্ষণ,খুন,রাজনৈতিক হিংসা,পাচার,দুর্নীতি,

জাতি-ধর্মীয় বিভেদ,দারিদ্র ও বেকারত্বকে কেন্দ্র করে আত্মহত্যা,বাল্য বিবাহ,পরকীয়া,নারী নির্যাতন প্রভৃতি।এইগুলো হল সামাজিক সমস্যা বা ব্যাধি যা একজন মানুষের সামাজিক-মানসিক চিন্তাভাবনাকে আক্রান্ত করে।এর ফলে মানুষের চিন্তাভাবনায় ক্যানসার দেখা যায়।অর্থাৎ গণমাধ্যমে দেখলেই এখন যে খবরগুলো বেশি বেশি করে দেখতে পাই তা হল- একজন বাবা তার মেয়েকে ধর্ষণ করছে,একজন ভাই তার নিজের ভাইকে খুন করছে,একজন স্ত্রী তার স্বামীকে খুন করছে আবার একজন স্বামী তার স্ত্রীকে খুন করছে, একজন স্বামী তার স্ত্রীকে চাকরি করতে দেবে না বলে তার হাত কেটে নিচ্ছে, একজন শিক্ষক তার শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করছে, একজন দলিত মানুষকে আজও নিম্নবর্গীয় করে রাখা হয়েছে,একজন বাবা-মা তার মেয়েকে শিক্ষার আলো না দিয়ে তাকে বোঝা ভেবে বাল্য বিবাহ দিয়ে দিচ্ছে,একজন প্রেমিক তার প্রিয় প্রেমিকাকেও ধর্ষণ করছে,বাড়ছে যৌন হেনস্থা এবং যৌনতাকে নিয়ে হুমকি ও ব্ল্যাকমেইল,একজন ছেলে তার বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে অত্যাচার করছে,সাম্প্রদায়িকতাকে কেন্দ্র করে চলছে রাজনৈতিক হিংসা ও ধর্মীয় দ্বন্দ্ব,চলছে নারী নির্যাতন,পরকীয়া প্রভৃতি।এই সবই কিন্তু মানুষের নেতিবাচক চিন্তাভাবনার ফলাফল।অর্থাৎ সামাজিক সমস্যাগুলো মানুষের মানসিক চিন্তাভাবনাকে এতটাই গ্রাস করেছে যে মানুষের চিন্তাভাবনাগুলো এখন ক্যানসারের মতো নেতিবাচক হয়েগেছে।

শরীরে ক্যানসার হলে একজন মানুষ হয়তো মারা যেতে পারে কিন্তু সমাজের কোনও ক্ষতি কিন্তু হবে না।তবে মানুষের সামাজিক-মানসিক চিন্তাভাবনায় ক্যানসার হলে একজন ব্যক্তি কেবল নয় পুরো সমাজটাই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।সমাজ এবং সমাজের একক মানুষের ইতিবাচক চিন্তাভাবনাগুলো আজ কোথায় গিয়েছে বলতে পারেন?যেখানে একজন মেয়ে তার নিজের বাবার কাছেও নিরাপত্তা পাচ্ছে না।যে বাবাকে ভগবানের চোখে দেখা হয়।যদিও সবাই সমান নয়।একজন ছেলে বৃদ্ধ বাবা-মাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে,একজন শিক্ষার্থী তার প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও নিরাপত্তার অভাব বোধ করছে।হাসপাতালে হচ্ছে পাচার ও ধর্ষণ এবং চলছে বিপুল দুর্নীতি।আইনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও চলছে দুর্নীতি ও ধর্ষণ।যে আইনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মানুষকে সঠিক সুবিচার দিতে শেখায়,নিরাপত্তা দিতে শেখায়।মানুষ আজ কোথায় যাবে বলুনতো তো?শিক্ষা-স্বাস্থ্য-ধর্মীয়-আইনি- রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান এমনকি নিজের বাড়িতেও নিরাপত্তার অভাব।কেবল নিরাপত্তা নয় বিশেষ করে অভাব মানুষের মূল্যবোধের,অভাব মানুষের সততা ও ইতিবাচক চিন্তাভাবনার।বর্তমান সময়ে মানুষের সামাজিক ও মানসিক ইতিবাচক চিন্তাভাবনাগুলো অবক্ষয় হতে শুরু করেছে,হারিয়ে যাচ্ছে মানবিক মূল্যবোধও।যার ফলে বাড়ছে সামাজিক ও মানসিক ব্যাধি তথা সামাজিক ও মানসিক ক্যানসার।মানুষের শরীরের পাশাপাশি মানুষের সামাজিক-মানসিক চিন্তাভাবনায় বেশি ক্যানসার হচ্ছে তাই হয়তো বৃদ্ধি পাচ্ছে এত অপরাধ,এত সামাজিক ও মানসিক সমস্যা।শারীরিক ক্যানসার একজন মানুষের জীবন নিতে পারে,কিন্তু মানুষের চিন্তাভাবনায় ক্যানসার হলে সমগ্র সমাজই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।

তাই আমাদেরকেই সামাজিক ডাক্তার হয়ে মানুষের এই সামাজিক ও মানসিক তথা চিন্তাভাবনায় আক্রান্ত ক্যানসারকে দূরীকরণ করতে হবে।তার জন্য চাই সঠিক কাউন্সেলিং,গাইডেন্স, সচেতনমূলক সেমিনার,ক্যাম্প এবং আইনি কঠোরতা।সমাজকর্মী,মনস্তাত্ত্বিক, সমাজতাত্ত্বিক তথা সমাজবিজ্ঞানী,রাজনীতিবিদ, প্রশাসন সহ সমাজের সমস্ত মানুষকে এর দায়িত্ব নিতে হবে।কারণ সমাজের প্রতি সবার একটা দায়িত্ব রয়েছে।সবার লক্ষ্য হবে অভিন্ন তা হল-মানুষের মধ্যে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা গড়ে তোলা,মানুষের মূল্যবোধ বৃদ্ধি করা।সর্বোপরি মানুষকে সংস্কৃতিবান ও সামাজিক করে তোলা।পাশাপাশি চাই সাংবিধানিকভাবে কঠোর আইনি উদ্যোগ নেওয়া।সমাজকে সুস্থ রাখতে হলে মানুষের চিন্তাভাবনাকে আগে সুস্থ করতে হবে।তবেই সমাজ সুস্থ ও সুন্দরভাবে এগিয়ে চলবে তার নিজের ছন্দে।তবেই সমাজের একক হিসাবে মানুষও ভালো থাকবে,ভালো থাকবে মানুষের চিন্তাভাবনা তথা মন।

ভারতবর্ষ,পূর্ব মেদিনীপুর